Posts

Showing posts from March, 2022

হোলিতে মনসুকায় কড়া নজরদারি পুলিশের

Image
শ্যামল রং, মনসুকা:- মনসুকায় কড়া নজরদারি পুলিশের। আজ হোলি। আমরা জানি হোলি বসন্ত উৎসব। শ্রী কৃষ্ণ এবং রাধা ও ষোলশো গোপিনী মিলে বসন্তকালে রং খেলায় মেতে উঠেছিলেন আর সেই থেকেই এই বসন্ত উৎসব দোল খেলার প্রচলন হয়ে আসছে। আপনার মনে হতে পারে এমন একটি সুন্দর অনুষ্ঠানে কচিকাঁচা থেকে বড়রা একে অপরকে রঙ মাখিয়ে আনন্দ-উৎসবে মেতে ওঠেন সেখানে পুলিশ মোতায়েন করার কি প্রয়োজন আছে। প্রতীকী ছবি আসলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে অনুষ্ঠান সামলানোর জন্য নয়। পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে সুরাপায়ীদের জন্য। বিগত কয়েক বছর ধরে দেখা গিয়েছে মনসুকা চড়কতলার বুকে হোলির দিনে সুরাপায়ীদের উৎপাত এবং বেশ কিছু বিশৃঙ্খল অপ্রীতিকর ঘটনা । যাহাতে এমন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য ঘাটাল পুলিশের তরফ থেকে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। স্থানীয় সেবিক ভলেন্টিয়ার্স সহ 4-5 জন পুলিশ রয়েছেন। সকাল থেকে এই কড়া নজরদারি চলছে মনসুকা চড়কতলায় । ফলে মনসুকা চড়কতলায় পরিবেশ স্বাভাবিক সুন্দর রয়েছে।

স্যাকরার বাঁধ বাঁধায় ঝুমি নদীতে ব্যাপক মাছ

Image
ঝুমি নদীর বন্যা যেমন দুকুল ছাপিয়ে যায়। দু'কূল ছাপিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। ঝুমিনদী যে সবসময় ক্ষতিসাধন করে তা কিন্তু নয়। নদীর জলে যেমন চাষবাস হয় তেমনি নদীর মাছ জেলেরা সংগ্রহ করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন। কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ঝুমি নদীর উপর মেঠালার বরো বাঁধ বাঁধা হত। যেটা চামতার বাঁধ নামে পরিচিত। তখন নদীতে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরা হতো। বেশ কয়েক বছর নদীতে বাঁধ না দেয়া হলেও স্যাকরার বাঁধ প্রতিবছরই বাধা হয়। ফলে ঝুমি নদীর বিস্তীর্ণ এলাকা দু তিন ঘন্টার মধ্যে শুকিয়ে যায়। ফলের সহজে মাছ ঝুমি নদীর ছোট ছোট গর্তে আটকে পড়ে। যার ফলে মানুষ খুব সহজেই মাছ ধরতে পারে। ঠিক একই রকমভাবে আজকে স্যাকরার বাঁধার ফলে বহু মাছ ধরছেন জেলেরা। দক্ষিণ খড়কপুরের মহাদেব রং একসাথে আটটি ইটেগাঁঙর মাছ পেয়েছেন। এমনি অনেকেই অনেক মাছ ধরছেন ঝুমি নদীতে ।