স্যাকরার বাঁধ বাঁধায় ঝুমি নদীতে ব্যাপক মাছ

ঝুমি নদীর বন্যা যেমন দুকুল ছাপিয়ে যায়। দু'কূল ছাপিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। ঝুমিনদী যে সবসময় ক্ষতিসাধন করে তা কিন্তু নয়। নদীর জলে যেমন চাষবাস হয় তেমনি নদীর মাছ জেলেরা সংগ্রহ করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন।

কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ঝুমি নদীর উপর মেঠালার বরো বাঁধ বাঁধা হত। যেটা চামতার বাঁধ নামে পরিচিত। তখন নদীতে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরা হতো। বেশ কয়েক বছর নদীতে বাঁধ না দেয়া হলেও স্যাকরার বাঁধ প্রতিবছরই বাধা হয়। ফলে ঝুমি নদীর বিস্তীর্ণ এলাকা দু তিন ঘন্টার মধ্যে শুকিয়ে যায়। ফলের সহজে মাছ ঝুমি নদীর ছোট ছোট গর্তে আটকে পড়ে। যার ফলে মানুষ খুব সহজেই মাছ ধরতে পারে।
ঠিক একই রকমভাবে আজকে স্যাকরার বাঁধার ফলে বহু মাছ ধরছেন জেলেরা। দক্ষিণ খড়কপুরের মহাদেব রং একসাথে আটটি ইটেগাঁঙর মাছ পেয়েছেন। এমনি অনেকেই অনেক মাছ ধরছেন ঝুমি নদীতে। 


Shyamal Kumar Rong

আমি মনসুকা খবরের সাংবাদিক। খবর, ভিডিও, তথ্য, গল্প পাঠাতে যোগাযোগ করুন। ফোন/হোয়াটসঅ্যাপ ৯৭৭৫৭৩২৫২৫.

নবীনতর পূর্বতন

বিজ্ঞাপন

Mansuka khabar

বিজ্ঞাপন

Mansuka khabar
Mansuka khabar