শ্যামল রং, "মনসুকা খবর" মনসুকা: এবার বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি হয়েছে রাস্তাঘাটের। ক্ষতি হয়েছে ঘরবাড়ির। এবার বন্যায় মনসুকা চড়কতলার ঝুমি নদীর বাঁধ ধস নেমেছে ফলে একটি দোতলা বাড়ি হুরমুড়িয়ে ভেঙে গিয়েছে। তা সরজমিনে খতিয়ে দেখতে এসেছেন ঘাটালের প্রাক্তন বিধায়ক শংকর দোলাই মহাশয় সাথে ছিলেন কিংকর পন্ডিত, সজল চৌধুরী মহাশয় সহ তৃনমূলের বিভিন্ন স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এই দিন তাঁরা আনন্দপুর কামারডার নদী বাঁধ ভাঙন সহ নানা স্থানে ঘুরে বন্যা পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন। হয়তো তিনি মনসুকার বন্যা পরবর্তী পরিস্থিতি কিভাবে সামলানো যায় বা আগের মতো সাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনা যায় তিনি তা পর্যালোচনা করবেন এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এমনটাই আশা করছেন মনসুকার এক গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দারা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এবার বন্যায় তিনি মনসুকা ঘুরে দেখেছেন এবং বন্যা দুর্গতদের ত্রান দিয়ে সাহায্য করেছেন।
অন্যদিকে ঘাটালের বর্তমান বিধায়ক শীতক কপাট মহাশয় মনসুকা আসেন নি। ঝুমি নদীর ভাঙন কিভাবে মনসুকার চড়কতলার মার্কেটকে ধীরে ধীরে গ্রাস করে ফেলেছে। নদী বাঁধ ভাঙন রোধ করার প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার। সেই কাজটুকুও বিধায়ক শীতল কপাট মহাশয় এখনও করেন নি। হয়তো তিনি পরে আসবেন।
তবে মনসুকা ও দীর্ঘগ্রামের মানুষ অনেকটাই আশা ভরসা রাখছেন ঘাটালের প্রাক্তন বিধায়ক শংকর দোলাই মহাশয় এর উপর। প্রাক্তন বিধায়ক শংকর দোলাই মহাশয় এই দিন মনসুকা চড়কতলার উপস্থিত মানুষের সঙ্গে এবং দোকান পটিদের সাথে কথা বলেন এবং নদী ভাঙ্গন ও দোতলা বাড়ি ভাঙন ও বন্যা পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন।
মনসুকা খবরের পক্ষ থেকে শ্রীঘ্রই মনসুকা চড়কতলার নদী বাঁধ ভাঙন রোধে পাইলেন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।