পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার কড়াভাবে নির্দেশিকা জারি করলেন যে 10 জানুয়ারি থেকে আর কোন সরকারি এবং সরকারি পোশিত স্কুলের শিক্ষক প্রাইভেট টিউশন পড়াতে পারবেন না।
কয়েক বছর ধরে স্কুল শিক্ষকদের বিরুদ্ধে টিউশন পড়ানোর অভিযোগ উঠে আসছিল। বলা হচ্ছিল যে স্কুলের শিক্ষকরা টিউশন করার জন্য স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি তেমন বিশেষ নজর দিচ্ছেন না। অর্থাৎ এই ধরনের শিক্ষকরা স্কুলে যখন পড়াচ্ছেন তখন ভালো করে পড়াচ্ছেন না আবার ওই শিক্ষকের কাছেই যখন ওই স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা টিউশন পড়েন তখন ভালো করে পড়ান। এই অভিযোগের পাশাপাশি স্কুলে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই স্কুল থেকে শিক্ষকরা বাড়ি ফিরছেন টিউশন পড়ানোর কারণে।
আবার অর্থনৈতিক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে সমাজে বহু শিক্ষিত বেকার যুবক রয়েছে। তারা যথেষ্ট উচ্চশিক্ষিত তারা টিউশন পড়াতে গেলে ছাত্র-ছাত্রী তেমন পাচ্ছেন না কারণ স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা টিউশন পড়ানোর কারণে। সকল বিষয়ের উপর দৃষ্টিভঙ্গি রেখে রাজ্য সরকার কড়াভাবে নির্দেশ দিয়েছেন যে সরকারি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা টিউশন পড়াতে পারবেন না যদি টিউশন পড়ে থাকেন তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে ।
এর ফলে বিভিন্ন জেলাতে ভিডিও অফিস গুলিতে যে সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকারা টিউশন পড়াচ্ছেন তাদের অনেকের নাম জমা পড়ছে । WBPTWA নামে একটি সংস্থা বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে, টিউশন পড়ান এমন শিক্ষক মহাশয় দের নামের তালিকা তৈরি করছেন এবং বিডিও অফিসে জমা দিচ্ছেন। অভিযোগ সঠিক ভাবে প্রমাণিত হলে এই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করবে সরকার তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
নির্দেশিকার সাথে আরও বলা হয়েছে যে রেমেডিয়াল টিচিং এর প্রতি আরো বেশি নজর দিতে হবে। স্কুলের নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে শিক্ষক-শিক্ষিকারা বাড়ি ফিরছেন কিনা তার প্রতিও নজর রাখা হবে। তবে এই নির্দেশিকা কতটা কার্যকরী হবে তার সদুত্তর দেবে ভবিষ্যৎ।
কয়েক বছর ধরে স্কুল শিক্ষকদের বিরুদ্ধে টিউশন পড়ানোর অভিযোগ উঠে আসছিল। বলা হচ্ছিল যে স্কুলের শিক্ষকরা টিউশন করার জন্য স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি তেমন বিশেষ নজর দিচ্ছেন না। অর্থাৎ এই ধরনের শিক্ষকরা স্কুলে যখন পড়াচ্ছেন তখন ভালো করে পড়াচ্ছেন না আবার ওই শিক্ষকের কাছেই যখন ওই স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা টিউশন পড়েন তখন ভালো করে পড়ান। এই অভিযোগের পাশাপাশি স্কুলে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই স্কুল থেকে শিক্ষকরা বাড়ি ফিরছেন টিউশন পড়ানোর কারণে।
নির্দেশিকার সাথে আরও বলা হয়েছে যে রেমেডিয়াল টিচিং এর প্রতি আরো বেশি নজর দিতে হবে। স্কুলের নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে শিক্ষক-শিক্ষিকারা বাড়ি ফিরছেন কিনা তার প্রতিও নজর রাখা হবে। তবে এই নির্দেশিকা কতটা কার্যকরী হবে তার সদুত্তর দেবে ভবিষ্যৎ।
Tags
Education