শ্যামল রং, "মনসুকা খবর" মনসুকা: প্রায় দুই বছরে জামা ছোট হয়ে গেছে ব্যাগ বদলে গেছে, ক্লাসও বদলে গেছে। কুড়ি মাস পর স্কুল খুললো ফলে ছাত্রছাত্রীদের মনে খুব আনন্দ। এর ফলে অনেক স্কুলে প্রচুর ছাত্র-ছাত্রী উপস্থিত হয়েছেন প্রথম দিনেই। তবে প্রতি স্কুলে কঠোর ভাবে করোনা বিধি মেনে চলছে।
এমন কিছু স্কুল আছে তাদের বেঞ্চে পাঁচজন করে বসেছিল। স্কুল শিক্ষক শিক্ষিকারা এসে পুনরায় তাদেরকে প্রতি বেঞ্চে দুজন করে বসানোর ব্যবস্থা করেন। আবার অনেক স্কুলে ছাত্র ছাত্রী অনেক কম এসেছে, যার ফলে প্রতি বেঞ্চে দুই জন ছাত্র-ছাত্রী বসেছে। ফলে নিয়ম বিধি মানতে কোন অসুবিধা হয়নি। তবে কোনো কোনো স্কুলে এমন কিছু কিছু ছাত্র ছাত্রীরা দেখা গেল তারা স্কুলে গিয়ে সেলফি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে । তারা বলেছে বহুদিন পর আমরা আজ প্রথম স্কুলে গিয়ে খুব ভালো লাগছে।বহুদিন বন্ধুদের সাথে কথা হয়নি আড্ডা হয়নি সেই পুরানো মেজাজে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের সাথে দেখা এবং পড়াশোনা করা আবার নতুন করে যেন প্রাণ ফিরে পেলাম।
উপস্থিতির দিক থেকে বেশ কম ছাত্র-ছাত্রী দেখা গেল বিদ্যাসাগর ভগবতী স্কুলে নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা নবম শ্রেণীতে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৪৫ উপস্থিত সংখ্যা ২০, দশম শ্রেণীতে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৫০ উপস্থিত সংখ্যা ১০, একাদশ শ্রেণিতে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১৫৪ উপস্থিত সংখ্যা ৭৪, দ্বাদশ শ্রেণীতে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১১৩ উপস্থিত সংখ্যা ৬৩জন।
প্রায় প্রতিটি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা অনেকেই বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত হয়ে গেছে অনেকেই সেই কাজ ছেড়ে আবার পুনরায় স্কুলে ফিরতে চাইছে না। এই দুই বৎসরের হাতের কাজ তারা শিখে নিয়েছে। উপার্জন করতে পারছে সেই উপার্জন ছেড়ে আসতে চাইছে না স্কুলে। এই করোনার কারণে ড্রপ আউট ছাত্র-ছাত্রী পরিমাণ আরো বাড়লো। কয়েক বছর ধরে স্কুলে ছেলেদের সংখ্যা কমতে শুরু করেছে এবং ছাত্রী সংখ্যা বেড়েছে। করোনার কারণে সেই গতিবিধি আরও বৃদ্ধি পেল।
সে যাই হোক তবে প্রথম দিন স্কুলে এসে অনেকেই বেশ আনন্দিত। যারা সেভেনে ছিল তারা নাইনে উঠে গেল তাদের কাছে বিষয়টা যেন অনেকটাই বিস্ময়ের ও আনন্দের।
প্রায় প্রতিটি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা অনেকেই বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত হয়ে গেছে অনেকেই সেই কাজ ছেড়ে আবার পুনরায় স্কুলে ফিরতে চাইছে না। এই দুই বৎসরের হাতের কাজ তারা শিখে নিয়েছে। উপার্জন করতে পারছে সেই উপার্জন ছেড়ে আসতে চাইছে না স্কুলে। এই করোনার কারণে ড্রপ আউট ছাত্র-ছাত্রী পরিমাণ আরো বাড়লো। কয়েক বছর ধরে স্কুলে ছেলেদের সংখ্যা কমতে শুরু করেছে এবং ছাত্রী সংখ্যা বেড়েছে। করোনার কারণে সেই গতিবিধি আরও বৃদ্ধি পেল।
সে যাই হোক তবে প্রথম দিন স্কুলে এসে অনেকেই বেশ আনন্দিত। যারা সেভেনে ছিল তারা নাইনে উঠে গেল তাদের কাছে বিষয়টা যেন অনেকটাই বিস্ময়ের ও আনন্দের।